সদস্যঃ Ran Ran Ran

সদস্য 6 বছর (since 25 সেপ্টেম্বর 2018)
ধরণ নিবন্ধিত সদস্য
সুবিধাঃ প্রশ্নের উত্তর প্রদান করতে পারবেন
মন্তব্য যোগ করতে পারবেন
উত্তরে ভোট দিতে পারবেন
মন্তব্যে ভোট দিতে পারবেন
অসম্মত ভোটপ্রদান  
পোষ্টে রিপোর্ট প্রয়োগ করতে পারবেন
সম্পূর্ণ নাম: রঞ্জন কুমার বর্মণ
আমার অবস্থান: ঠাকুরগাঁও
আমার সম্পর্কে বিস্তারিত:
আমার পেশা: ইঞ্জিনিয়ার
আমার শিক্ষাগত যোগ্যতা: সর্বশেষ এখন পর্যন্ত (ডিপ্লোমা ইন ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার)
ফেসবুক আইডি লিঙ্ক: https://allbdjobstoday.com/
প্রিয় উক্তি: জীবন শূন্য থেকে শুরু করো।

"Ran Ran Ran" র কার্যক্রম

স্কোরঃ 7,903 পয়েন্ট (র‌্যাংক # 13 )
আমি হলামঃ Level 7
প্রশ্নঃ 815 (40 সর্বোত্তম উত্তর সম্বলিত)
উত্তরঃ 760 (32 সর্বোত্তম হিসাবে নির্বাচিত)
মন্তব্যসমূহঃ 68
ভোট দিয়েছেনঃ 227 টি উত্তর
দান করেছেন: 204 সম্মত ভোট, 86 অসম্মত ভোট
প্রাপ্তঃ 232 সম্মত ভোট, 17 অসম্মত ভোট

Ran Ran Ran এর দেওয়াল

এই সদস্য তার দেওয়ালে নতুন পোষ্ট করার অনুমতি বাতিল করেছেন
সােলার পাওয়ার প্লান্ট বা সৌর শক্তি বা সোলার এনার্জিঃ
সূর্য অপরিসীম শক্তির আধার। এ শক্তির ব্যবহার বিপুল পরিমাণ বিনিয়ােগ ছাড়াই সারাদেশে বিশেষ করে জাতীয় গ্রীড আওতা বহির্ভূত প্রত্যন্ত এলাকাসমূহে বিদ্যুৎ শক্তির উৎপাদন এবং
সঞ্চালন সম্ভব। বিষুব রেখা থেকে পৃথিবীর উপর 15° ও 35° উত্তর ও দক্ষিণ অক্ষাংশ কৌণিক দূরত্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সৌর শক্তি বা সােলার এনার্জি পাওয়া যায়। সৌভাগ্যক্রমে বাংলাদেশ এ দুয়ের মধ্যে অবস্থিত। অতএব বাংলাদেশ সােলার এনার্জির জন্য অত্যন্ত উপযােগী। বাংলাদেশের আভ্যন্তরীণ ও পাহাড়ি এলাকায় সােলার এনাজির পরিমাণ নিরূপণ করার লক্ষ্যে আই এফ আর ডি ক্যাম্পস (ঢাকা)-এ একটি ও বান্দরবানের।

শৈলপ্রপাত এলাকায় একটি অত্যাধুনিক সােলার রেডিয়েশন মাপক যন্ত্র শ্যাডােব্যান্ড পাইবানােমিটার বসানাে হয়েছে। আগস্ট, 1999 থেকে এপ্রিল, 2008 পর্যন্ত উক্ত শ্যাডােব্যান্ড পাইরানােমিটারসমূহের সাহায্যে সােলার রেডিয়েশনের বিভিন্ন উপাত্ত তথ্য সংগ্রহ করে ল্যাবরেটরিতে কম্পিউটারের মাধ্যমে বিভিন্ন আঙ্গিকে বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে যে অভ্যন্তরীণ এলাকার চেয়ে পাহাড়ি এলাকায় গড়ে সৌর শক্তির পরিমাণ কিছুটা বেশি। এর কারণ হচ্ছে সমুদ্র পৃষ্ঠের তারতম্যের জন্য। উপরােক্ত সময়ের মধ্যে সংগৃহীত বিভিন্ন উপাত্ত ও তথ্য ল্যাবরেটরিতে বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে।

যে বাংলাদেশে বছরে গড়ে প্রতি বর্গমিটারে 1323 থেকে 1472 কিলােওয়াট আওয়ার সােলার এনার্জি পাওয়া যায় যা ইউরােপের চেয়ে 50-70% বেশি এবং মরু এলাকার চেয়ে মাত্র 25-30% কম। এই বিপুল পরিমাণ সােলার এনার্জি ব্যবহারের মাধ্যমে বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে। আর্থসামাজিক উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে। সােলার এনার্জির বহুবিধ ব্যবহার :
(১) সৌরচুল্লি বা সােলার ওভেন।
(২) সৌর বিদ্যুৎ
(৩) সােলার ওয়াটার হিটার।
(৪) সােলার ড্রায়ার।
(৫) সৌর বিশুদ্ধকরণ।

(ক) ডিশ টাইপ সৌরচুল্লিঃ
ডিশ টাইপ সৌরচুল্লির প্রধান দুটি অংশ

(ক) 99 সেমি. ব্যাস থেকে 112 সেমি. ব্যাস বিশিষ্ট অধিবৃত্তকার অ্যালুমিনিয়াম প্রতিফলক এবং এমএস রড ও পাইপের তৈরি প্রতিফলকের রিং।
(খ) প্রতিফলকটি দাড় করিয়ে রাখার স্ট্যান্ড বা দণ্ড।

ব্যবহার বিধি : প্রথমে সৌরচুল্লিটি একটি সমতল জায়গায় স্থাপন করতে হবে। প্রতিফলকটি স্ট্যান্ডের উপর এমনভাবে স্থাপন করতে হবে যেন প্রতিফলিত সূর্যরশ্মি সম্পূর্ণভাবে পাত্রের তলায় পতিত হয়। যে পাত্র দিয়ে রান্না হবে সে পাত্রের তলা অবশ্যই কালাে রং করে দিতে হবে। এ ধরনের সৌরচুল্লি দিয়ে প্রত্যহ 5/6 সদস্য বিশিষ্ট পরিবারের দুপুরের রান্না করা যায় ।


 
ব্যবহারের সুবিধাসমূহ :
(ক) জ্বালানি খরচ মােটেও লাগে না।
(খ) সব ধরনের রান্না করা যায়।
(গ) পরিবেশ দূষণ রােধে সাহায্য করে ।

সীমাবদ্ধতাসমূহ :
(ক) বৃষ্টির দিনে রান্না করা যাবে না।
(খ) রৌদে দাঁড়িয়ে রান্না করতে হয়।
(গ) ঘন ঘন সূর্য ট্র্যাকিং এর প্রয়ােজন হয়।

♥♥♥বাকি বিস্তারিত লিংকে♥♥♥

https://edu.electricitybd.com/5228/
25 অক্টোবর 2019 করেছেন Ran Ran Ran
...