485 বার প্রদর্শিত
"যৌন" বিভাগে করেছেন Level 6

2 উত্তর

0 টি ভোট
করেছেন Level 6
স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির পথ ও পদ্ধতির মধ্যে প্রথমটি হল নিজের খেয়াল ও ধ্যান ধারণাকে সব সময় পাক সাফ রাখবে। নিজের মনকে নিজের আয়ত্বে রাখতে আপ্রাণ চেষ্টা করবে। সৎ ও ভালো লোকদের সাথে চলাফেরা করবে। এসবের সাথে সাথে খাবার ও পেট ভালো রাখাও অধিক গুরুত্বপূর্ণ।
* অধিক মসলাজনিত খাবার, যেসব খাবার বিলম্বে হজম হয়, সেগুলো যথাসম্ভব কম খাবে। যেমন-গোশত, কাবাব, ডিম, অধিক পরিমাণে চা পান, কফি পান, বেগুন, মশুরির ডাল ইত্যাদি।
* খাবার দাবারে বিশেষ করে রাতের খাবার কমিয়ে দিবে এবং শোয়ার কমপক্ষে দুই ঘণ্টা পূর্বে খাবে। শোয়ার সময় অধিক পরিমাণে পানি ও চা পান করবে না। শোয়ার পূর্বে পেশাব পায়খানার প্রয়োজন সেরে ঘুমাবে। মূত্রথলীতে পেশাব জমা হয়ে স্বপ্নদোষ হওয়ার ক্ষেত্রে সাহায্য করে। নরম ও গরম বিছানায় শয়ন করা অনুচিত। বরং এমন ঘরে শোবে, যে ঘরে আলো বাতাস প্রবেশ করে।
* চিত হয়ে শয়ন করাও স্বপ্নদোষ হওয়ার সহায়ক।
* শেষ রাতে পেশাবের বেগ হলেই উঠে পেশাব করবে।
* গরমকালে রাতে অধিক গরম লাগলে এবং মেজাজও গরম থাকলে যদি গোসল করার দ্বারা কোনো সমস্যা না হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তাহলে গোসল করে নেওয়া অনেক লাভ জনক।
* স্বপ্নদোষ প্রতিরোধক ওষুধ বেশি দিন সেবন করবে না। এতেও উল্টা এ্যাকশন হতে পারে। আজিবনের জন্য ধ্বজভঙ্গ রোগ হতে পারে।
* স্বপ্নদোষ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি শয়নকালে কখনো লিঙ্গে কোনো প্রকার মলম বা মালিশ ব্যবহার করে শয়ন করবে না। অন্যথায় স্বপ্নদোষের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভবনা রয়েছে।
* স্বপ্নদোষ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি স্বপ্নদোষের চিকিৎসার পূর্বে হেকিমের নিকট নিজের পেটের হালত বর্ণনা করবে। চিকিৎসা চলাকালিন যৌন চাহিদা বৃদ্ধকারী কোনো প্রকার খাবার বা ওষুধ ব্যবহার করবে না।
* এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি রাতের খাবারে কাঁচা পেঁয়াজ খাবে না। অন্যথায় এ রাতেই স্বপ্নদোষ হবে।
* তামাক, বিড়ি, সিগারেটও সেবন করবে না। যদি এসব পান করতে অভ্যস্ত থাকে, তাহলে ধীরে ধীরে তা পরিত্যাগ করবে। কেননা, তামাক মানুষের দেমাগ ও বীর্যের জন্য অধিক ক্ষতিকর। বিষ যেমন মানুষের ক্ষতি করে, তামাক মানুষকে তাঁর চেয়েও বেশি ক্ষতি করে।
0 টি ভোট
করেছেন Level 6
স্বপ্নদোষ হওয়া স্বাভাবিক।একজন স্বাভাবিক সুস্থ মানুষের স্বপ্নদোষ হওয়া সাধারণ ব্যাপার।কিন্তু এটা ঘন ঘন ঘটলে শরীরের ক্ষতি করবে।তখনই কেবল চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।তাছাড়া নয়।যদি স্বপ্নদোষ ঘন ঘন হয় তাহলে আপনি লিঙ্গে অলিভ ওয়েল ব্যবহার করুন।ঘুমানোর পূর্বে এটা লিঙ্গে মালিশ করে ঘুমান।এতে অনেক উপকার পাবেন।আমিও পরীক্ষা করে দেখেছি।আর বেশি বেশি ইবাদত করুন।মসজিদে যাবার অভ্যাস গড়ে তুলুন।

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

2 টি উত্তর
14 ডিসেম্বর 2017 "যৌন" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Md tushar Level 6
1 উত্তর
05 নভেম্বর 2019 "যৌন" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Anamul Level 1
3 টি উত্তর
11 অগাস্ট 2018 "সাধারণ" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Alexis Elias Level 5
1 উত্তর
26 ফেব্রুয়ারি 2019 "শিক্ষা প্রতিষ্ঠান" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন মোঃ শফিকুল মওলা Level 3
0 টি উত্তর
16 নভেম্বর 2018 "পড়াশোনা" বিভাগে জিজ্ঞাসা করেছেন Atik Level 5
নির্বিক এমন একটি ওয়েবসাইট যেখানে আপনি আপনার প্রশ্ন করে উত্তর জেনে নিতে পারবেন এবং পাশাপাশি অন্য কারো প্রশ্নের উত্তর জানা থাকলে তাদের উত্তর দিয়ে সহযোগিতা করতে পারবেন।
...