4G সাধারণত চার প্রকারের। 4G, 4GX, 4G Plus এবং তারও আরেকটু আছে। তবে সাধারণত আমরা এক কথায় বুঝি, 4G হলো 4G। এতো প্যাচ বুঝি না...4G 700MHz থেকে 2,600MHz এর তরঙ্গ ব্যবহার করে। 4G এর একটা সৎ ভাই আছে। যার নাম LTE (Long Term Evolution)। দুইটার মধ্যে কিছু টেকনিক্যালি পার্থক্য ছাড়া তেমন কোন পার্থক্য নাই। তাই LTE বা 4G যাই আসুক তাই ভালো আমাদের জন্য ....যদিও অস্ট্রেলিয়ার মতো কিছু উন্নত দেশে স্পিডের ক্ষেত্রে LTE আর 4G এর মধ্যে কিছু পার্থক্য দেখতে পাবেন।
ফোরজি খ্যাতি নিয়ে সর্বপ্রথম যে দুটি প্রযুক্তি বাজারে আসে তারা হলো ওয়াইম্যাক্স স্ট্যান্ডার্ড (WiMAX) এবং লং টার্ম ইভালুয়েশন বা এলটিই স্ট্যান্ডার্ড (LTE)। একটি ফোরজি সিস্টেমে ITU স্বীকৃত IMT Advanced এর যোগ্যতা থাকতে হবে। আগের যে কোনো জেনারেশন থেকে ফোরজির প্রধান প্রযুক্তিগত পার্থক্য হচ্ছে এটি যোগাযোগ স্থাপনের জন্য সার্কিট-সুইচ পদ্ধতি একেবারেই ব্যবহার করে না বরং "অল-ইন্টারনেট প্রটোকল" ভিত্তিক যোগাযোগ তৈরি করে।