তিনি ১৯৭১ সালের
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী। এছাড়াও চট্রগ্রামের দশ ট্রাক অস্ত্র মামলায় তাকে মৃত্যুদন্ডাদেশ দেওয়া হয়েছিল।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় তিনি আল বদর নামের আধা-সামরিক বাহিনীর নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানী বাহিনীর হত্যাকাণ্ডে আল-বদর সক্রিয়ভাবে অংশ গ্রহণ করে, এবং ১৪ই ডিসেম্বরের বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের পেছনেও তাদের প্রধান ভূমিকা ছিল। এসব কারণের জন্যই নিজামীর ফাঁসি হয়।।