শশায় বিদ্যমান ভিটামিন ‘এ’ ‘বি’ এবং ‘সি’ শরীরের ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করে। শশা সবুজ শাক এবং গাজরের সঙ্গে খাওয়া উচিত। শশায় ৯০ ভাগ পানি আছে যা শরীরের প্রয়োজনীয় পানির অভাব দূর করে শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। কাজের ব্যস্ততায় পর্যাপ্ত পানি পান করতে না পারলে শশা খান। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় শশা খুবই উপকারী।নিয়মিত শশা খেলে শরীর ঠাণ্ডা থাকে। এটি শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। শরীরের তাপমাত্রা ঠিক রাখতে গরমের দিনে শশার রসের সাথে সেলেরিরি জুস মিশিয়ে খেতে পারেন।ওজন কমাতে আদর্শ খাবার শশা। এতে রয়েছে প্রচুর পানি এবং অল্প পরিমান ক্যালরি। শশা পেটের খাবার দ্রুত হজম করতে সাহায্য করে। হজম ও কনস্টিপেশনের সমস্যায় ডায়েটে শশা রাখুন। আলসার গ্যাস্ট্রাইটিস, অ্যাসিডিটিতেও তাজা শশার রস উপকারী।