গবেষকরা বলছেন প্রতিবার মুরগির মাংস খেলে সাথে সাথে আপনার শরীরে প্রবেশ করছে মুরগির জন্য প্রয়োগ কৃত অ্যান্টিবায়োটিকের একটি মিশ্রণ। ফলে আপনার শরীরে এই অ্যান্টিবায়োটিক প্রবেশ করে আপনার জীবাণুর প্রতিরোধ ক্ষমতাই ধংস করে দেয়।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে এভাবে কেমিক্যাল সমৃদ্ধ এসব মুরগি খেতে খেতে একপর্যায়ে ওষুধ হিসেবে রোগীকে দেওয়া অ্যান্টিবায়োটিক অকার্যকর হয়ে যেতে পারে। খামারে সাধারণত খামারিরা মুরগিকে প্রয়োজনের চেয়েও বেশি অ্যান্টিবায়োটিক টিকা দেয়, যা মুরগির মাংসে তো থাকেই এবং ওই মুরগি মানুষ খেলে তাৎক্ষণিক কোন ক্ষতি না হলেও দীর্ঘদিন খেতে খেতে ধীরে ধীরে অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা কমে যায়। ফলে মানুষের শরীরের জীবাণুরোধী ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়।
ভারতে পোলট্রি মালিকেরা ব্যাপক ও বেপরোয়াভাবে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করেন বলে গবেষণায় প্রমাণ মিলেছে। মুরগিকে দ্রুত বাড়ন্ত করতে এবং সংক্রামক প্রতিরোধে নিয়মিত অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগ করা হয়। ভারতে পোলট্রি খাতে অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণে কোনো আইন নেই।
ভারতের মত বাংলাদেশের মুরগিতেও এমন কেমিক্যাল এবং ক্রোমিয়াম পাওয়া যাচ্ছে, যা ক্যানসার সহ নানান রোগের জন্য দায়ী। এই বিষয়ে আমাদের মুরগির অপর নাম বিষ: ফার্মের মুরগিতে পাওয়া যাচ্ছে ক্রোমিয়াম ও এন্টিবায়োটিক! এই প্রিতিবেদনটি পড়ুন এবং ভিডিও দেখুন।