একটি স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া হলো ঘাম। ঘামের রয়েছে অনেক উপকারিতা। অতিরিক্ত ঘাম যেমন সমস্যা করে, তেমনি ঘাম কম হওয়া কিন্তু ক্ষতিকর। ঘাম না হওয়া বড় ধরনের অসুস্থতার লক্ষণ।
জীবনধারাবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই জানিয়েছে ঘাম না হওয়ার কিছু ক্ষতির কথা।
ঘাম শরীরের তাপমাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ করে। না ঘামলে হিট স্ট্রোক হতে পারে।
ঘাম না হলে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে যায়। ঘাম শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়। কীভাবে? ঘাম শরীর থেকে ক্ষতিকর বিষাক্ত পদার্থ প্যাথোজেনকে বের করে দেয়। এতে অনেক রোগ প্রতিরোধ হয়।
ঘাম না হলে ত্বকে বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ হয়। এ থেকে ব্রণ হতে পারে।
ঘাম না হলে কিডনিতে পাথর হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে। ঘামের মাধ্যমে শরীরের অতিরিক্ত লবণ বেরিয়ে যায়। ঘাম না হলে শরীরে ক্যালসিয়াম ও লবণ উচ্চ পরিমাণে জমে। এতে কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। ঘামলে আমরা প্রচুর পানি পান করি। এতে শরীরে লবণের ভারাসাম্য রক্ষা পায়।
ঘামগ্রন্থি থেকে যখন ঘাম বের হয়, তখন ক্ষত সারে। যদি ঘাম কম হয়, তাহল ক্ষত সারতে দেরি হয়।আশা করি বুজতে পেরেছেন।ধন্যবাদ