এসিড ও ক্ষার/ক্ষারকের মধ্যে পার্থক্য: ১। এসিড জলীয় দ্রবণে হাইড্রোজেন আয়ন(H+) দান করে, ক্ষারক জলীয় দ্রবণে হাইড্রোক্সিল(OH-) আয়ন দান করে। (আরহেনিয়াস মতবাদ) ২। এসিড প্রোটন দান করতে পারে আর ক্ষারক প্রোটন গ্রহণে সক্ষম।(ব্রাউনস্টেড-লাউরি মতবাদ) ৩। এসিড ইলেক্ট্রণ যুগল গ্রহণ করতে পারে। অপরদিকে ক্ষারক ইলেকট্রন যুগল দানের সক্ষমতা রাখে। (লুইস মতবাদ) ৪। লেবুর জুস, হাইড্রোক্লোরিক এসিড ইত্যাদি এসিডের উদাহরণ। আর ক্ষারের উদাহরণ হলো বেকিং সোডা, ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড ইত্যাদি। ৫। এসিডের পিএইচ সীমা ০ থেকে ৬.৯ পর্যন্ত। আর ক্ষারের পিএইচ সীমা ৭.১ থেকে ১৪ পর্যন্ত হয়ে থাকে।