নিউটনের গতির দ্বিতীয় সূত্র: কোন বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের হার প্রযুক্ত বলের সমানুপাতিক এবং বল যে দিকে ক্রিয়া করে বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তন সেদিকেই ঘটে। অর্থাৎ কোনো বস্তুর ভর যদি অপরিবর্তিত থাকে,তবে বস্তুটির ওপর প্রযুুক্ত ব্যাহ্যিক নেট বল বস্তুটির ভর ও ত্বরণের গুনফল হয়। সুতরাং m ভরের একটি বস্তুর উপর F বল প্রয়োগের ফলে তার ত্বরণ a হয়, এই ত্বরণের মান বলের সমানুপাতিক ও ভরের ব্যস্তানুপাতিক (F = ma) এবং বল যে দিকে ক্রিয়া করে ত্বরণও সেই দিকে হয়। গাণিতিকভাবে একে এভাবে লিখা হয়: F→=dp→dt=ddt(mv→)=v→dmdt+mdv→dt.{\displaystyle {\vec {F}}={\frac {d{\vec {p}}}{dt}}\,=\,{\frac {d}{dt}}(m{\vec {v}})\,=\,{\vec {v}}\,{\frac {dm}{dt}}+m\,{\frac {d{\vec {v}}}{dt}}\,.}{\displaystyle {\vec {F}}={\frac {d{\vec {p}}}{dt}}\,=\,{\frac {d}{dt}}(m{\vec {v}})\,=\,{\vec {v}}\,{\frac {dm}{dt}}+m\,{\frac {d{\vec {v}}}{dt}}\,.}ভর ধ্রুবক ধরলে প্রথম টার্মটি চলে যায়। ত্বরণকে a→ = dv→/dt{\displaystyle {\vec {a}}\ =\ d{\vec {v}}/dt}{\displaystyle {\vec {a}}\ =\ d{\vec {v}}/dt} হিসবে চিহ্নিত করলে সেই বিথ্যাত সমীকরণটি পাওয়া যায়: F→=ma→,{\displaystyle {\vec {F}}=m\,{\vec {a}}\,,}{\displaystyle {\vec {F}}=m\,{\vec {a}}\,,} যা থেকে আমরা জানতে পারি, "কোন বস্তুর ত্বরণ এর উপর প্রযুক্ত মোট বলের মানের সমানুপাতিক এবং এর ভরের ব্যস্তানুপাতিক।" যদি বুঝতে না পারেন তাহলে এ-ই লিংকে যান - https/bn.m.wikipedia.org/wiki/নিউটনের_গতিসূত্রসমূহ?iorg_service_id_internal=1547440102204384%3BAfpVw--SHbNPOjDn