দাদের হেমিওপ্যাথিক চিকিৎসা :লক্ষণ বিবেচনায় নিচের ঔষধ সমুহ হতে সঠিক ঔষধ নির্বাচন করা সম্ভব হলে দাদেরমত কঠিন রোগও আরোগ্র হয়।
ব্যারাইটা কার্ব্ :গন্ডমালা ধাতুগ্রস্হ শিশুর মাথায় দাদ হলে এবং মাথার চুল ঝড়ে পরলে ব্যাবাইটা কার্ব্ উপযোগী ।
ক্যালকেরিয়া কার্ব্ :স্ক্রুফুলা ধাতুগ্রস্হ মোটা থলথলে যে কোন রোগীর মাথায় দাদ হলে ,মোটামামড়ী পড়লে,হলুদাভ পুজ জন্মিলে তবে এই ঔষধটি উপযোগী
নেট্রাম কার্ব্ :হাতে, পিঠে,নাক-মুখে,ঠোটে দাদ হলে ভীষণ চুলকানী ,ঘর্ষনে ও ঠান্ডায় আরাম বোধ হলে উপযোগী ।
নেট্রাম মিউর :কনুই,জানু,অন্ডকোষ,ও উরুতে দাদ ভয়ানক চুলকানী,রসঝলে,লবন প্রীয় রোগীর জন্য অত্যন্ত কার্য্করী।
সিপিয়া :কনুই,জানু,হাত-পা,গ্রীবা,কানের পাশে,কোমড়ে দাদ,অত্যন্ত চুলকানী জ্বালা আইশ উঠে,গর্ভাবস্হায়,ঋতুকালে,শিশুলালন কালে বৃদ্ধি হলে সিপিয়া উপযোগী।
টেলুরিয়াম :সর্ব্-শরীরে দাদ হলে ,একটি বৃত্তকে ছেদ করে আরেকটি বৃত্ত তৈরী হলে এভাবে সমস্ত শরীর ছড়িয়ে পড়লে এটি অত্যন্ত কা্র্য্করী।
উপরে উল্লেখিত ঔষধ ছাড়াও গ্রাফাইটিস,পেট্রোলিয়াম,রাস টক্স লক্ষণ বিবেচনায় প্রয়োগ হয়।
দাদ এর জন্য প্রয়োজনিয় বা্ইয়োকেমিক ঔষধের লক্ষণভিত্তিক আলোচনা ঃ
ক্যালকেরিয়া সালফ: ত্বকের উপর আইস উঠে,চামড়া শুষ্ক থাকে,কোন চর্ম পীড়া বসে গিয়ে দাদের উৎপত্তি হলে চর্ম উত্তপ্ত খসখসে,জ্বালাপোড়া ভাব হলে,মাথার উপর দাদ হলে বেশী উপযোগী।মাত্রা ২০০শক্তির চার বড়ি দিনে একবার শিশুদের অর্ধেক মাত্রা
নেট্রাম সালফ:যে সকল দাদ একবার শুষ্ক আবার রসাল হয়ে উঠে অর্থাৎ যখন রসাল থাকে তখন মৃতবঃ যখন রসাল হয় তখন সজীব।সজীব অবস্হায় চুলকানী থাকে।মাত্রা ২০০শক্তির ৪ বড়ি দিনে একবার শিুদের অর্ধেক।
ক্যালকেরিয়া সালফ:যে দাদ কখনো সাড়ে না ।মনে হয় একেবার সেড়ে গিয়াছে ক্তিু পুনরায় দেখা দেয় সেই সকল দাদের চিকিৎসায় ক্যালকেরিয়া সালফ উপযোগী।মাত্রা:২০০শক্তির চার বড়ি দিনে একবার শিশুদের অর্ধেক মাত্রা।