কই, শিং, মাগুর ও শোল মাছকে জিওল মাছ বলা হয়। এ জাতীয় মাছ অল্প জায়গা ও অল্প পানিতে বেঁছে থাকতে পারে। এদের অতিরিক্ত শ্বাসতন্ত্র আছে। ফলে বাতাস থেকে অক্সিজেন নিয়ে বাঁচতে পারে। জিওল মাছ খুব পুষ্টিকর। এ জাতীয় মাছে লৌহ ও আমিষের পরিমাণ বেশি, চর্বির পরিমাণ কম, সহজে হজম হয়। এ মাছকে বলদায়ক বলে রোগীর পথ্য হিসেবে উপকারী।