পদ্মা সেতুর অর্থনৈতিক গুরুত্ব ১.প্রতিবছর ১.৯ পার্সেন্ট হারে দারিদ্র্য হ্রাস পাবে। ২.অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার বাড়বে ১.২ পার্সেন্ট। ৩.নির্মিত হওয়ার ৩২ বছরের মধ্যে জি.ডি.পি ৬০০০ মিলিয়ন ডলার বৃদ্ধি পাবে। ৪.দক্ষিণ পশ্চিমান্চলের ১৯টি উপকূলীয় জেলার রাজধানী ঢাকা সহ পূর্বান্চলের সাথে যোগাযোগ উন্নত হবে। ৫.বিসিআই এমের রুটের সাথে কানেক্ট থাকায় আন্তর্জাতিক যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। ৬.পদ্মা সেতু ও উভয় পাড়ের পর্যটন থেকেই প্রতিবছর কয়েকশ কোটি টাকা আয় হবে ও উভয় পাশে আধুনিক সিটি তৈরি হবে। ৭.১৫৬ মিলিয়ন ডলার মূল্যমানের ৯হাজার হেক্টর জমি নদী ভাঙ্গন থেকে রেহাই পাবে। ৮.৫০ পার্সেন্ট ভর্তুকি দিয়ে চালু রাখা ফেরি সার্ভিস বন্ধ হবে এবং আদায়কৃত টোল সমপূর্ণ রূপে সরকার পাবে ফলে প্রতিবছর সরকারের আয় ৪০০০ মিলিয়ন ডলার বেড়ে যাবে। ৯.সেতুর উভয় পাশে ব্যাপক হারে শিল্পায়নওনগরায়ন ঘটবে যা অর্থনিতীর চাকা সচল রাখবে। ১০.প্রায় ২কোটি বেকার লোকের কর্মসংস্হান হবে বলে আশা করা যায়।