প্রযুক্তির উন্নতির কারণে অনেক ক্রীড়াবিদই এমন সব নিষিদ্ধ ঔষধ জাতীয় পদার্থ ব্যবহার করেন, যার ফলে ক্রীড়া নৈপুন্যে সাময়িক ভাবে অতিরিক্ত শক্তির যোগান পায়। যেখানে দেহের স্বাভাবিক শক্তির চেয়ে অতিরিক্ত শক্তি সঞ্চারিত হয়, যার ফলে স্বাভাবিক ক্রীড়াবিদরা হেড়ে যায়। এই নিষিদ্ধ কর্মকান্ড প্রতিহত করার জন্যে প্রতিটা আন্তর্জাতিক ক্রীড়াবিদকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিভিন্ন পরীক্ষার সম্মুখীন হতে হয়, একেই ডোপিং টেষ্ট বলে। ডোপিং টেষ্টের ফলাফল নেগেটিভ হলে খেলোয়ারকে আন্তর্জাতিক আইনানুযায়ী বিভিন্ন রকম শাস্তি ভোগ করতে হয়।