সিলেট পতিতালয় কোথায়
সিলেটের পতিতালয়ের ঠিকানা
সিলেটে।দেহ ব্যবসা
দেহ ব্যবসা ঠিকানা সিলেট
হোটেল অনুরাগ সিলেট
সিলেট আবাসিক হোটেল
সিলেটের আবাসিক হোটেল ভাড়া
সিলেটের মেয়েরা
হযরত শাহজালাল, শাহপরাণ (র.) ও ৩৬০ আউলিয়ার স্মৃতি বিজড়িত পুণ্যভূমি সিলেটের দক্ষিণ সুরমার আবাসিক হোটেলগুলো যেন মিনি পতিতালয় হয়ে উঠেছে। প্রায় ১০টি আবাসিক হোটেলে চলছে এসব অনৈতিক কার্যকলাপ। পুলিশি অভিযানে এসব অপকর্ম বন্ধ থাকলেও স¤প্রতি বেড়ে চলেছে এ অপরাধ কর্মকাণ্ড।
দক্ষিণ সুরমার এসব আবাসিক হোটেলে চলে মদ, জুয়া ও নারীব্যবসাসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড। অধিকাংশ হোটেলে নেই কোন ডিজিটাল ক্যামেরা কিংবা প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা। যার কারণে মাঝে মধ্যে ঘটে খুনের মত ঘটনা। খুনের মত ঘটনা ঘটলেও ঘাতক শনাক্ত করতে না পারায় বিপাকে পড়তে হয় পুলিশকে।
অভিযোগ রয়েছে- এই সব হোটেলে অবস্থানকারীরা বেশিরভাগই ডাকাত, ভাসমান অপরাধীসহ বিভিন্ন মামলার পলাতক আসামি। গোলাপ, হামিদ, জুয়েল ও সুজন মিলে বিভিন্ন এলাকা থেকে মেয়েদের এনে দক্ষিণ সুরমার ব্যস্ততম এলাকার চিহ্নিত খান বোডিংয়ে রাখে। পরে এখান থেকে বিভিন্ন আবাসিক হোটেল ও অন্যান্য জায়গায় মেয়েদেরকে পাঠায়।
যেসব আবাসিক হোটেলে পাঠায় সেই হোটলেগুলি হলো- ক্বিনব্রিজের মুখে হোটেল ফেমাস, বাস টার্মিনালের আল-ফাত্তাহ বোডিং, কদমতলীর হোটেল আল হক, হোটেল আল হকের দালালর হচ্ছে সাগর। তার মাধ্যমেই এই হোটেলে দেহ ব্যবসা চলে। হোটেল আনন্দ। এই হোটেলের দালাল হচ্ছে লেবু। স্টেশন এলাকায় রয়েছে জবা বোডিং, বিরতি বোডিং, সায়মন বোডিং আর সিতারা বোডিং, আগমন রেস্ট হাউস।
আলম নামের দালালের মাধ্যমে আগমন রেস্ট হাউসে চলে রমরমা দেহব্যবসা। এসব পতিতাদের আশ্রয় কেন্দ্র হচ্ছে খান বোডিং। এসব আবাসিক হোটেলগুলোতে নিয়মিত পুলিশি অভিযান অব্যাহত থাকলে অনৈতিক কর্মকাণ্ড হত না বলে সচেতন মহল মনে করেন।