নারীদের পর্দার বিষয়ে ইসলাম ধর্মে কড়া নির্দেশনা দেয়া রয়েছে। মুসলমান নারীরা তাই সবসময় পর্দা করে থাকেন। আর পর্দানশীল নারীদের জন্য আল্লাহ পাক বাধ্যতামূলক করেছেন। কেউ বোরখা কিংবা হিজাব পরে নিজেদের লজ্জাস্থান ঢেকে রেখে আল্লাহ তায়ালার হুকুম পালন করেন। তবে বর্তমান আধুনিক জামানায় মাঝে মাঝে দেখা যায়, অনেক নারী আধুনিক আটোশাঁটো বোরখা কিংবা হিজাব পরে ঘুরে বেড়ায়। মাথায় হিজাব আর দেহে অশ্লীল পোশাক এই শ্রেণীর নারীদের উদ্দেশ্য আবূ হুরায়ররা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু কর্তৃক বর্ণিত, একটি হাদিসে বিশ্বনবী (সা.) কড়া ভাবে বলেছেন, ‘জাহান্নামবাসী দুটি দল রয়েছে। যাদেরকে আমি এখনো দেখিনি। একদল এমন লোক যাদের হাতে গরুর লেজের মত লাঠি থাকবে যা দিয়ে তারা লোকদেরকে প্রহার করবে। আর অন্য দল এমন নারী যারা পোশাক পরেও উলঙ্গ থাকে। তারা অন্যদের তাদের প্রতি আকৃষ্ট করবে নিজেরাও অন্যদের প্রতি ঝুঁকবে। তাদের মস্তক উটের পিঠের কুঁজের মত হবে। তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে না। এমনকি জান্নাতের ঘ্রাণও পাবে না। অথচ এর ঘ্রাণ এত এত দূর থেকেও পাওয়া যায়।